কাশির জন্য তুলসী পাতা খাওয়ার নিয়ম ও তুলসী পাতার ক্ষতিকর দিক

খালি পেটে তুলসী পাতা খাওয়ার উপকারিতা জানুন তুলসী পাতা কতটা উপকারি তা অনেকেরই জানা রয়েছে।তবে অনেকেই জানেনা কাশির জন্য তুলসী পাতা খাওয়ার নিয়ম ও তুলসী পাতার ক্ষতিকর দিক সম্পর্কে। তাই সকলের সুবিধার্থে আজকের আর্টিকেলে সবাইকে জানাবো কাশির জন্য তুলসী পাতা খাওয়ার নিয়ম ও তুলসী পাতার ক্ষতিকর দিক গুলোর সম্পর্কে।
কাশির জন্য তুলসী পাতা খাওয়ার নিয়ম
প্রাচীনকাল থেকে আয়ুর্বেদিক চিকিৎসায় অধিকাংশ সময় তুলসী পাতা ব্যবহার করা হয়। কারণ এই তুলসী পাতা এমন একটি উপাদান যা আমাদের সর্দি-কাশিসহ ঠান্ডা জনিত যে কোনো ছোট বড় বিভিন্ন অসুখে অনেক উপকার আসে।নিয়মিত তুলসী পাতা খাওয়ার ফলে আমাদের শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা অনেকটাই বৃদ্ধি পায়।তবে অতিরিক্ত খাওয়ার কারণে আমাদের শরীরে ক্ষতিও হতে পারে তাই চলুন জেনে নেওয়া যাক তুলসী পাতার ক্ষতিকর দিক গুলো এবং কাশির জন্য তুলসী পাতা খাওয়ার নিয়ম।
পোস্ট সূচিপত্রঃ কাশির জন্য তুলসী পাতা খাওয়ার নিয়ম ও তুলসী পাতার ক্ষতিকর দিক

তুলসী পাতা তোলার নিয়ম

তুলসী পাতার গুনাগুন যেমন অনেক রয়েছে, তেমনি তুলসী পাতার উপকারিতাও রয়েছে এবং তুলসী পাতা তোলার নিয়মও কিছু রয়েছে। যেগুলো মেনে সব সময় তুলসী পাতা তোলা প্রয়োজন। তুলসী পাতা সব ধর্মের মানুষ ব্যবহার করে থাকে।কারণ তুলসী পাতার অনেক উপকার রয়েছে। বিশেষ করে তুলসী গাছকে হিন্দু ধর্মে অত্যন্ত পবিত্র বলে মনে করা হয়।
হিন্দু ধর্মের প্রত্যেকটি বাড়িতে তুলসী পাতার গাছ রয়েছে শুধু তাই নয় তারা খুব যত্ন সহকারে তুলসী গাছটিকে রাখে।খালি হিন্দু ধর্মের মানুষ না অন্যান্য ধর্মের অনেক মানুষ তাদের বাড়ির আঙিনায় তুলসী গাছ লাগিয়ে থাকেন। তবে অনেকেই জানেনা তুলসী পাতা তোলার নিয়ম সম্পর্কে। চলুন জেনে নেওয়া যাক তুলসী পাতা তোলার নিয়ম গুলো।
  • সর্বপ্রথম তুলসী গাছটি এমন জায়গায় লাগাবেন যে এখানে সব সময় আলো বাতাস থাকে।
  • তুলসী পাতা কখনোই হাতের নখ লাগিয়ে ছিড়বেন না।
  • সব সময় চেষ্টা করবেন তুলসী গাছের পাতায় আঙ্গুল দিয়ে ধরে আলতো করে ছিড়বেন।
  • সব সময় পর্যাপ্ত বড় পাতা গুলো ছেড়ার চেষ্টা করবেন।
  • কখনোই ডাল সহ পাতা একেবারেই ছিঁড়বেন না এতে গাছের ক্ষতি হতে পারে।
  • রাত্র করে তুলসী পাতা ছিড়বেন না চেষ্টা করবেন সবসময় দিনের বেলায় তুলসীপাতা ছেড়ার জন্য।
আশা করি তুলসী পাতা তোলার নিয়ম সম্পর্কে জানতে পেরেছেন। তুলসী গাছের পাতা খুবই উপকারী একটি জিনিস যেটা আমাদের সর্বদা কাজে লাগে তাই চেষ্টা করবেন প্রয়োজন ছাড়া তুলসী পাতা না ছেড়ার জন্য।

তুলসী পাতার গুণাগুণ

তুলসী পাতা আমাদের অতি পরিচিত ঔষধি গুণাগুণ সম্পূর্ণ এক ধরনের ভেষজ উদ্ভিদ। তুলসী পাতায় প্রচুর পরিমাণ এর ঔষধি গুনাগুন রয়েছে যা বলে শেষ করা সম্ভব নয়। বিভিন্ন রোগ থেকে রোগা পাওয়ার জন্য ঘরোয়া উপায়ে তুলসী পাতার বিভিন্নভাবে ব্যবহার করা যায়। তুলসী পাতায় প্রচুর পরিমাণ এর প্রোটিন ও কার্বোহাইড্রেট রয়েছে।

তাছাড়া আরও রয়েছে ভিটামিন এ ,ভিটামিন সি, ভিটামিন ই, ভিটামিন কে ও ভিটামিন বি। খনিজ উপাদান গুলোর মধ্যে রয়েছে ক্যালসিয়াম ,আয়রন ,সোডিয়াম ,ম্যাগনেসিয়াম ,পটাশিয়াম, ফসফরাস ইত্যাদি। এ সকল উপাদান আমাদের শরীরের জন্য যেমন উপকারী তেমনি ত্বকে ব্যবহার করেও বিশেষ কিছু উপকার পাওয়া যায়।তুলসী পাতার গুনাগুন সম্পর্কে আমরা কম বেশি সবাই জানি।

এবং বিভিন্ন রোগ থেকে রক্ষা পাওয়ার জন্য নিয়মিত আমরা তুলসী পাতার ব্যবহার করে আসছি। বৈজ্ঞানিক গবেষণায় দেখা গিয়েছে যে তুলসী পাতায় প্রচুর পরিমাণ এর অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট ও অ্যান্টি ভাইরাস রয়েছে যা আমাদের শরীরের জন্য বিশেষ উপকারী। তুলসী পাতার গুনাগুন বলে শেষ করা যাবে না। আশা করি তুলসী পাতার গুনাগুন সম্পর্কে আপনারা জানতে পেরেছেন।

কাশির জন্য তুলসী পাতা খাওয়ার নিয়ম

তুলসী পাতা আমরা বিভিন্ন রোগ থেকে রক্ষা পাওয়ার জন্য বিভিন্ন উপায়ে তৈরি করে খেয়ে থাকি। তবে আমরা কাশির জন্য তুলসী পাতা বিশেষভাবে ব্যবহার করে থাকি। বাচ্চা কিংবা বয়স্কদের দীর্ঘ সময়ের কাশি থেকে রক্ষা করার জন্য তুলসী পাতা বিশেষভাবে উপকার করে থাকে।
তাই এখন আপনাদের সাথে আলোচনা করব কাশির জন্য তুলসী পাতা খাওয়ার নিয়ম সম্পর্কে। সর্দি কাশি সারাতে তুলসী পাতার বিশেষভাবে উপকার করে থাকে। চলুন তাহলে জানাজা কাশির জন্য তুলসী পাতা খাওয়ার নিয়ম সম্পর্কে।

চা বানিয়ে: কাশি সারাতে তুলসী পাতার চা বিশেষভাবে উপকার করে থাকে। তাই আপনার যদি দীর্ঘ সময় ধরে কাশি হয়ে থাকে তাহলে তুলসী পাতার চা বানিয়ে খেতে পারেন। তুলসী পাতার চা বানাতে প্রথমে ফুটন্ত গরম পানিতে তুলসীপাতা দিয়ে দিন। কিছুক্ষণ জ্বাল করার পর এতে মধু ও লেবু মিশিয়ে পান করে ফেলুন। এটি আপনার কাশি সারাতে বিশেষভাবে উপকার করবে।

তুলসী পাতার রস: কাশি সারাতে তুলসী পাতার রস অনেক উপকার করে থাকে। তুলসী পাতার রস তৈরি করতে প্রথমেই কিছু রোগমুক্ত সতেজ তুলসী পাতার সংগ্রহ করুন। এরপর ভালো করে ধুয়েছে ছেচে পাতা থেকে রস বের করে নিন। সরাসরি এই রস খেয়ে ফেলুন। এতে করে সহজে কাশি সেরে যাবে।

তুলসী পাতার রস ও আদা: আদাতে প্রচুর পরিমাণ এর অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট রয়েছে। এই এন্ট্রিঅক্সিডেন্ট গলার খুসখুস দূর করতে বিশেষ ভাবে উপকার করে। দীর্ঘ সময়ের কাশি থেকে রক্ষা পাওয়ার জন্য তুলসীপাতার রস ও আদার রস একসঙ্গে মিশিয়ে খেয়ে ফেলুন। এই পদ্ধতিটি তাড়াতাড়ি কাশি থেকে রক্ষা করবে।

তুলসী পাতা চিবিয়ে খাওয়া: সরাসরি তুলসী পাতা চিবিয়ে খেলেও দীর্ঘ সময়ের কাশি থেকে রক্ষা পাওয়া যায়। যদিও তুলসী পাতা খেতে কিছুটা তিতে তাই এভাবে কেউ খেতে পছন্দ করে না। তবে আপনি যদি সরাসরি তুলসী পাতা চিবিয়ে খান তাহলে এর কার্যকারিতা তাড়াতাড়ি পাওয়া যায়।

গরম পানি ও তুলসী পাতা: গরম পানি গলার খুসখুসে ভাব দূর করতে বিশেষভাবে উপকার করে থাকে। তেমনি গরম পানি ও তুলসী পাতা একত্রে খেলে দীর্ঘ সময়ের কাশি ও গলার খুসখুসে ভাব থেকে তাড়াতাড়ি রক্ষা পাওয়া সম্ভব। ফুটন্ত গরম পানিতে কিছু পরিষ্কার তুলসী পাতা ভিজিয়ে রাখুন। পানির কালার কিছুটা পরিবর্তন হলে খেয়ে ফেলুন। এটি কাশি সারাতে বিশেষ ভাবে উপকার করবে।

মধু ও তুলসী পাতার রস: অনেক সময় বাচ্চাদের দীর্ঘদিনের কাশি কমাতে আমরা তুলসী পাতার রস খাওয়ানোর চেষ্টা করি। তুলসী পাতার রস তে তো হওয়াতে বাচ্চারা এটি খেতে পছন্দ করে না। সে ক্ষেত্রে তুলসী পাতার রস বের করে এতে মধু মিশিয়ে দিয়ে বাচ্চাদের খাওয়ানো খুব সহজ হয়ে যায়। মধু আমাদের গলার খুসখুসে ভাব দূর করতে বিশেষ ভাবে উপকার করে থাকে। তাই বাচ্চাদের যদি দীর্ঘ সময় কাশি হয়ে থাকে তাহলে এভাবে তুলসী পাতার রস খাওয়াতে পারেন।

উপরোক্ত বিষয়গুলো পড়ার মাধ্যমে আমরা জানতে পেরেছি কাশির জন্য তুলসী পাতা খাওয়ার নিয়ম সম্পর্কে। এ সকল নিয়ম মেনে আপনি যদি তুলসী পাতার রস খেয়ে থাকেন তাহলে কিছুদিনের মধ্যেই সর্দি কাশি থেকে রক্ষা পেতে পারবেন। আশা করি কাশির জন্য তুলসী পাতা খাওয়ার নিয়ম সম্পর্কে আপনারা জানতে পেরেছেন।

ত্বকের যত্নে তুলসী পাতার ব্যবহার

ঘরোয়া উপায়ে আমাদের নানা ধরনের ছোট-বড় অনেক অসুখের জন্য তুলসী পাতা ব্যবহার করে থাকি।আমাদের শরীরের নানা উপকারে ভূমিকা পালন করে তুলসী পাতা।ঠিক সেই ভাবেই ত্বকের যত্নে তুলসী পাতার ব্যবহার করা হয়।চলুন এবার জেনে নেই ত্বকের যত্নে তুলসী পাতার ব্যবহার করতে হয় কিভাবে ।

মুখের ত্বক উজ্জ্বল করতে তুলসী পাতার ব্যবহার: প্রথমে কয়েকটি তুলসী পাতা নিয়ে ভালোমতো ধুয়ে বেটে নিন। তার সঙ্গে অল্প পরিমাণে দুধ মেশান এবার দুটি একসাথে ভালোমতো মিশ্রণ করে মুখে ১৫ থেকে ২০ মিনিট লাগিয়ে রাখুন।এরপর সাধারণ পানি দিয়ে ভালোমতো মুখটি ধুয়ে নিন এভাবে কয়েকদিন ব্যবহার করলে দেখবেন আপনার মুখের ত্বক দিন দিন উজ্জ্বলতা বৃদ্ধি পাবে।

মুখের ব্রণ কমাতে তুলসী পাতার ব্যবহার: কিছু পরিমাণ তুলসী পাতা ভালোমতো পেস্ট তৈরি করে তার সঙ্গে গোলাপ জল মিশিয়ে ত্বকে লাগিয়ে রাখুন। অথবা তুলসী পাতার পেস্টের সঙ্গে হালকা লেবুর রস ও চন্দন বাটা ভালোমতো মিক্স করে ২০ থেকে ৩০ মিনিট মুখে লাগিয়ে রাখার পরে ধুয়ে ফেলুন। এভাবে সপ্তাহে তিন থেকে চার দিন ব্যবহার করলে আপনার মুখের ব্রণ অতি দ্রুত চলে যাবে।

মুখের কালো দাগ দূর করতে তুলসী পাতার ব্যবহার: প্রথমে কিছু পরিমাণে তুলসী পাতা নিয়ে পেস্ট তৈরি করুন বা তুলসী পাতার গুড়া নিন এবার তার সঙ্গে কিছু পরিমাণ টক দই ভালোভাবে মিশ্রণ করুন। এবার আপনার মুখের কালো দাগের স্থানগুলোতে ভালোভাবে পেস্টি লাগিয়ে রাখুন ১০ থেকে ১৫ মিনিট। তারপর মুখটি ধুয়ে ফেলুন এভাবে সপ্তাহে দুই থেকে তিন দিন লাগিয়ে দেখুন আপনি নিজেই রেজাল্ট পেয়ে যাবেন।

ত্বকের অন্যান্য সমস্যায় তুলসী পাতার ব্যবহার: ত্বকে সাধারণত অনেক ধরনের সমস্যা লেগেই থাকে। কারণ আমরা বাহিরে কাজ করি ধুলাবালি এবং দূষণের কারণে ত্বকে নানান ধরনের কালচে দাগ, চুলকানি হয় বা দিন দিন ত্বকের উজ্জ্বলতা কমে যায়। তাই চেষ্টা করবেন সপ্তাহে অন্তত দুই থেকে তিন দিন তুলসী পাতার তৈরি করা পেট মুখে লাগিয়ে রাখার জন্য। কারণ তুলসী পাতায় রয়েছে প্রচুর পরিমাণে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট যা আমাদের ত্বকের মধ্যে থাকা দূষিত পদার্থ বের করে দিতে সাহায্য করে এবং আমাদের ত্বককে দিন দিন উজ্জ্বল করে তোলে।

আশা করি এতক্ষণ ত্বকের যত্ন তুলসী পাতার ব্যবহার সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে পেরেছেন। যাদের মুখে শুষ্ক ত্বক বা তৈলাক্ত ত্বক রয়েছে তারা প্রতিনিয়ত তুলসী পাতার পেস্ট ব্যবহার করতে পারেন আশা করি এতে আপনার অনেক উপকৃত হবেন।

তুলসী পাতার ক্ষতিকর দিক

আমরা জানি তুলসী পাতা আমাদের বিশেষভাবে উপকার করে থাকে। কিন্তু অতিরিক্ত তুলসী পাতা ব্যবহারের ফলে আমাদের কি কি ক্ষতি হতে পারে এই সম্পর্কে হয়তো আমরা তেমন ধারণা রাখি না। তুলসী পাতা যেমন আমাদের উপকার করে থাকে তেমনি তুলসী পাতা সঠিক নিয়মে ব্যবহার না করলে আমাদের শরীরে কিছু ক্ষতি হতে পারে। তাই এখন আপনাদের সাথে আলোচনা করব তুলসী পাতার ক্ষতিকর দিক গুলো কি কি।
  • দীর্ঘ সময় তুলসী পাতা চিবিয়ে খাওয়ার ফলে দাঁতে বিভিন্ন ধরনের সমস্যা দেখা দিতে পারে।
  • বেশি পরিমাণ এর তুলসী পাতা খাওয়ার ফলে শ্বাসকষ্টের সমস্যা বেড়ে যেতে পারে।
  • কাশি থেকে রক্ষা পাওয়ার জন্য যদি দীর্ঘ সময় যাব তুলসী পাতার ব্যবহার করা হয় তাহলে কাশির সঙ্গে রক্ত যাওয়ার সম্ভাবনা বেড়ে যায়।
  • অতিরিক্ত তুলসী পাতা ব্যবহার করলে মূত্রের সাথে রক্ত যেতে পারে।
  • সরাসরি তুলসীপাতা কাঁচা চিবিয়ে খেলে দাঁতে কালচে রঙের দাগ করে যেতে পারে।
  • তুলসী পাতা রক্তে গ্লুকোজের মাত্রা কমাতে সাহায্য করে তাই অতিরিক্ত তুলসী পাতা খেলে রক্তে গ্লুকোজের মাত্রা অতিরিক্ত কমে যেতে পারে।
  • দীর্ঘ সময় তুলসী পাতার ব্যবহারের ফলে হাইপোগ্লাইসেমিয়া রোগ দেখা দিতে পারে।
  • গর্ভবতী মহিলা যদি দীর্ঘ সময় তুলসী পাতা সেবন করে তাহলে গর্ভপাত হওয়ার সম্ভাবনা বেড়ে যায়।
  • দীর্ঘদিন তুলসী পাতা খাওয়ার ফলে পাতলা পায়খানা হতে পারে।
  • অতিরিক্ত তুলসী পাতা খেলে হার্টের সমস্যা দেখা দেয়।
উপরে উল্লেখিত বিষয়গুলো পড়ে এতক্ষণে অবশ্যই জানতে পেরেছেন তুলসী পাতার ক্ষতিকর দিক গুলো।

লেখক এর মন্তব্য

ছোটবেলায় ঠান্ডা জনিত কোন সমস্যা হলে তুলসী পাতার রসের সঙ্গে মধু মিশিয়ে খান নিয়ে এমন মানুষ খুঁজে পাওয়া খুব দুষ্কর।শুধু ঠান্ডা জনিত সমস্যার কারণে তুলসী পাতা ব্যবহার হয় না তুলসী পাতায় রয়েছে অনেক গুণাগুণ ও উপকার।

তবে কিছু ক্ষতিকর দিক রয়েছে তাই এই আর্টিকেলে কাশির জন্য তুলসী পাতা খাওয়ার নিয়ম ও তুলসী পাতার ক্ষতিকর দিক, ত্বকের যত্নে তুলসী পাতার ব্যবহার, তুলসী পাতা তোলার নিয়ম ও তুলসী পাতার গুনাগুন সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করা হয়েছে। আর্টিকেলটি ভালো লেগে থাকলে অবশ্যই আপনার বন্ধুদের সাথে শেয়ার করবেন যাতে তারাও জানতে পারে কাশির জন্য তুলসী পাতা খাওয়ার নিয়ম ও তুলসী পাতার ক্ষতিকর দিক সম্পর্কে।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

আয়াত টিপসের নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url