Dandruff বা চুলের খুশকি দূর করার ঘরোয়া উপায়

বুকের কফ বের করার সহজ উপায় আজকে আমরা জানবো Dandruff বা চুলের খুশকি দূর করার ঘরোয়া উপায় এবং চুলের খুশকি দূর করার শ্যাম্পু নাম সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করা হবে এই আর্টিকেলে।

চুলের খুশকি দূর করার ঘরোয়া উপায়
প্রকৃতপক্ষে খুশকি কোন রোগ বা রোগের লক্ষণ নয়।মাথার লোমকূপে ময়লা জমে এবং ছত্রাকের প্রভাবে সাধারণত খুশকি হয়ে থাকে।
সূচিপত্রঃ Dandruff বা চুলের খুশকি দূর করার ঘরোয়া উপায়

ভূমিকা

নিয়মিত যারা চুল পরিষ্কার রাখে না তাদের মাথার ত্বকে ঘাম জমার কারণে ফাংগাল ইনফেকশন হয়।যার কারণে খুশকির সমস্যা দেখা যায়।আবার অনেকেই সারা বছর খুশকির সমস্যা হবেন।এই সমস্যা থেকে মুক্তি পাওয়ার জন্য আজকে আমরা Dandruff বা চুলের খুশকি দূর করার ঘরোয়া উপায় এবং চুলের খুশকি দূর করার শ্যাম্পু সম্পর্কে জানব।

চুলের খুশকি কেন হয়

শীত আসতেই বেড়ে যায় খুশকি সমস্যা।এছাড়া এ সময় চুল হয়ে পড়ে রুক্ষ ও শুষ্ক। শীতের সময় চুল ও মাথার ত্বক আদ্রতা হারায়।যার ফলে চুলের খুশকি সমস্যা বাড়ে এবং চুলকানি সহ চুল পড়ার সমস্যা দেখা দেয়।ম্যালাসেজিয়া নামক একটি ফাঙ্গাসের কারণেই মূলত খুশি হয়।চুলে খুশকি হওয়ার আরো কিছু কারণ আছে যেমন
  • চুল যথেষ্ট পরিমাণে না আচঁড়ানো।
  • মাথায় অতিরিক্ত তেল ব্যবহার করা।
  • মাথার ত্বক শুষ্ক থাকা।
  • সঠিক খাদ্যভাসের অভাব।
  • ম্যালাসেজিয়া নামক ফাঙ্গাস এর পরিমাণ বেড়ে যাওয়া।
  • অতিরিক্ত মানসিক চাপ।
  • রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা কমে যাওয়া।
  • পানির সমস্যার কারণে হতে পারে।যেমন: আয়রনযুক্ত পানি, লবণাক্ত পানি।

Dandruff বা চুলের খুশকি দূর করার ঘরোয়া উপায়

খুশকি আমাদের অতি পরিচিত একটি সমস্যা। চুলের অন্যতম শত্রু হলো খুশকি।খুশকির সমস্যায় নারী-পুরুষ সমান ভাবে ভুগেন।চুল খুশকি মুক্ত রাখার অন্যতম উপায় হচ্ছে পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নতা। চুল অপরিষ্কার থাকলেই খুশকি বেশি হয়। অনেকেই ভেজা অবস্থায় চুল বেঁধে রাখেন এটা ঠিক নয়।চুল ভালো করে মুছে নিতে হবে এরপর ধীরে ধীরে মোটা দাঁতের চিরুনি দিয়ে চুল আঁচড়াতে হবে।
খুশকি দূর করার জন্য কেমিক্যাল যুক্ত উপাদান ব্যবহার করলে উপকারের বদলে ক্ষতি হওয়ার ভয় বেশি থাকে।এজন্য সবচেয়ে ভালো হয় ঘরোয়া উপায় মেনে প্রতিকার করতে পারলে।তাই Dandruff বা চুলের খুশকি দূর করার ঘরোয়া উপায় এর মধ্যে প্রথমে রয়েছে নারিকেল তেল। আমরা চুলের যত্নে নানা রকম তেল ব্যবহার করে থাকি।

তবে সব থেকে ভালো হচ্ছে নারিকেল তেল।নারিকেল তেল সঠিকভাবে ব্যবহার করতে পারলে খুশকি দূর হবেই সে সঙ্গে চুল হবে সুন্দর ও ঝলমলে। সঠিকভাবে নারিকেল তেল মাথায় দেওয়ার নিয়ম নিচে উল্লেখ করা হলো।

প্রথমে নারিকেল তেল গরম করে নিন।তবে খুব বেশি গরম অবস্থায় ব্যবহার করতে যাবেন না এতে হিতে বিপরীত হতে পারে। তেল গরম করার পর কিছুক্ষণের জন্য রেখে দিন হালকা গরম অবস্থায় এলে আঙ্গুলের সাহায্যে সমস্ত মাথা ভালো ভাবে ম্যাসেজ করুন।১০থেকে ১৫ মিনিট ভালোভাবে ম্যাসেজ করুন।

এরপর ভালোভাবে পুরো চুলের তেল লাগিয়ে মিনিমাম এক ঘন্টার মত রেখে দিন।এরপর ভালোভাবে শ্যাম্পু করে নিন এতে চুল সুন্দর ও খুশকি মুক্ত হবে।

নারিকেল তেল ও লেবুর রসের ব্যবহার

নারিকেল তেলের সঙ্গে লেবুর রস মিশিয়ে ব্যবহার করলে খুব তাড়াতাড়ি খুশকি দূর হয়। তার জন্য দুই থেকে তিন টেবিল চামচ নারিকেল তেলের সঙ্গে এক চামচ লেবুর রস মিশিয়ে নিতে হবে। তারপর স্ক্যাল্প ও চুলে ভালো করে ম্যাসেজ করুন।

ছেলেদের চুলের খুশকি দূর করার উপায়

ছেলেদের মাথায় বিভিন্ন কারণে খুশকি হয়ে থাকে।খুশকি কোন রোগ বা রোগের লক্ষণ নয়।চুলের খুশ কি সমস্যা কে অনেকে গুরুত্ব দিতে চান না। বিশেষ করে পুরুষদের ক্ষেত্রে এই অবহেলার মাত্রা একটু বেশি। তাই কখনো কখনো এর থেকে বেশ বড় ধরনের সমস্যা দেখা দেয়।
খুশকি সাধারনত শুষ্ক আবহাওয়া ও অতিরিক্ত দূষণের কারণে হয়ে থাক। ফলে চুল পড়া, চুল রুক্ষ ও মাথার ত্বকে বিভিন্ন ধরনের সংক্রমণ হতে পারে। তাই ছেলেদের চুলের খুশকি দূর করার উপায় জানুন।

টক দই ও মেহেদী

মেহেদী বাটা ও টক দই একসঙ্গে ভালোমতো পেস্ট করে পুরো মাথায় চুলে লাগিয়ে রাখেন ৩০-৩৫ মিনিট। তারপর কিছুক্ষণ পরে পানি দিয়ে ভালোমতো ধুয়ে শ্যাম্পু করে ফেলুন। প্রতি সপ্তাহে মিনিমাম দুই থেকে তিনবার ব্যবহার করলেই হবে । অথবা অন্তত সপ্তাহে একদিন হলেও ব্যবহার করবেন।দেখবেন খুশকি দূর হয়ে গেছে এবং চুল হয়ে উঠবে অনেক সুন্দর।

ভিনেগার

একটি বাটিতে অল্প একটু ভিনেগার ও পানি মিশিয়ে চুলের গোড়ায় গোড়ায় ভালোভাবে লাগাতে হবে। এতে চুলের গোড়ায় যেসব খুশি জমে থাকে সেগুলো দূর হয়ে যাবে।

মেথি ও পেঁয়াজ বাটা

চুল সুন্দর রাখতে মেথি ও পেঁয়াজের বিকল্প নেই। মেথি ও পেঁয়াজ বাটা একসাথে মিশিয়ে চুলে লাগিয়ে রাখুন মিনিমাম ২০ থেকে ২৫ মিনিট। তারপর শ্যাম্পু দিয়ে ধুয়ে ফেলুন।কাঁচা পেঁয়াজের রস হলে বেশি ভালো হয়।কারণ কাঁচা পেঁয়াজের রস খুশকি দূর করে তাড়াতাড়ি।

তিলের তেল ও মেথি

মেথি গুঁড়ো করে এবং তিলের তেল একসাথে মিশিয়ে ১০ থেকে ১৫ দিন রাখতে হয়। তারপর ওই তেল সপ্তাহে তিন দিন করে দুই মাস ব্যবহার করতে হবে। তাতে খুশকির হাত থেকে জলদি রেহাই পাওয়া যাবে। পাশাপাশি চুল পড়া অনেক কমে যাবে।

লেবুর রস

দুই টেবিল চামচ লেবুর রস অল্প পানির সঙ্গে মিশিয়ে দুই থেকে পাঁচ মিনিট মাথার ত্বকে ভালোভাবে ম্যাসেজ করতে হবে।এরপর সাধারণ ঠান্ডা পানিতে চুল ধুয়ে নিতে হব।তবে মনে রাখতে হবে সপ্তাহে দুই থেকে তিন দিনের বেশি ব্যবহার করা উচিত নয়।

নারকেল তেল

চুল সুন্দর ও মজবুত রাখতে নারিকেল তেলের বিকল্প নেই।রাসায়নিক যুক্ত নারিকেল তেল খুশির সমস্যা দূর করতে ও মাথার ত্বকের সংক্রামণ রোধে খুব কার্যকর।তাই সপ্তাহে অন্তত একবার হলেও নারিকেল তেল দেওয়া লাগবে।

প্রতিদিন নিজেকে একটু সময় দিলেই কিন্তু খুশকির মত বড় সমস্যা অনেকটাই কমে আসবে। শুধু বললেই হবে না খুশকি সমস্য, সমস্যা সমাধান পাওয়ার জন্য একটু হলেও কাজ করতে হবে। কাজের জন্য বা অন্য কোন কারণে হলেও ছেলেদের বাহিরে যেতে হয়। বাইরে থেকে এসে চুল পরিষ্কার করে নিন।খেয়াল রাখতে হবে মাথার ঘাম যাতে শুকিয়ে থাকে।

মেয়েদের চুলের খুশকি দূর করার ঘরোয়া উপায়

শীত এলেই বেড়ে যায় খুশকির সমস্যা। বিভিন্ন ধরনের স্ক্যাল্প ইনফেকশন এর জন্য বেশিরভাগ ক্ষেত্রে দায়ী হয় খুশকি।মেয়েদের চুল ধারণতো অনেক লম্বা হয়। তাই যারা নিয়মিত বাইরে যায় বা ধুলাবালিতে চলাফেরা করে তাদের খুশি হওয়ার প্রবণতা বেশি থাকে।
আর যদি মাথার ত্বক তৈলাক্ত থাকে বা অনেক বেশি ঘাম হয় এতেও মাথার খুশকি বাড়ে। খুশকি থেকে রেহাই পেতে বাজারে নানা ধরনের শ্যাম্পু ও লোশন পাওয়া যায়। কিন্তু সেগুলো ব্যবহার করলে বিভিন্ন রাসায়নিক উপাদানের প্রভাবের কারণে উল্টো চুলের ক্ষতি হয়।তাহলে চলুন জেনে নেওয়া যাক মেয়েদের চুলের খুশকি দূর করার ঘরোয়া উপায়।

মুলতানি মাটি

চুলের খুশকির জন্য মুলতানি মাটি ব্যবহার করতে পারেন। এটি খনিজ এবং পুষ্টির একটি সমৃদ্ধ উৎস যে কোন ব্যাকটেরিয়ায় বৃদ্ধি ও খুশকি দূর করতে অত্যন্ত ভালো কাজ করে।শুধু তাই নয় ফলিকলকেও শক্তিশালী করে মুলতানি মাটি।

মুলতানি মাটির সঙ্গে পরিমাণ মতো লেবুর রস মিশিয়ে পেস্ট তৈরি করুন।তারপর চুলের গোড়ায় গোড়ায় এই পেস্ট ম্যাসেজ করুন। এরপর ১০ থেকে ১৫ মিনিট অপেক্ষা করে কুসুম গরম পানি দিয়ে ভালোমতো ধুয়ে ফেলুন।

এলোভেরা জেল

শ্যাম্পু করার মিনিমাম ৩০ মিনিট আগে চুলের গোড়ায় গোড়ায় এলোভেরা জেল লাগতে হবে।সমস্ত চুলে ঘষে ঘষে লাগাতে হবে। নিয়মিত এলোভেরা জেল ব্যবহার করলে অনেকটাই খুশকি কমে যাবে।

আপেল সিডার ভিনেগার

সমপরিমাণ আপেল সিডার ভিনেগার ও পানি একসঙ্গে মিশিয়ে মাথার ত্বকে রাখুন।এই মিশ্রণটি মিনিমাম ১০ থেকে ১৫ মিনিটের জন্য রেখে দিন। তারপর মাথার ত্বক ভালোভাবে ধুয়ে ফেলুন।

শ্যাম্পু ও লবণ

যখন মাথায় শ্যাম্পু করবেন। শ্যামপুর হাতে তালুতে নিয়ে কিছুটা লবণ মিশে নিন।লবণ মিশ্রিত সেম্পু চুলে ভালোমতো লাগান। তারপর চুল ধুয়ে ভালোমতো কন্ডিশন করে নিন। এতে খুশকি তাড়াতাড়ি দূর হতে পারে।

নারিকেল তেল ও টি ট্রি অয়েল

নারিকেল তেলের সাথে ১০ থেকে ১২ ফোঁটা টি ট্রি ওয়েল মিশিয়ে মাথার ত্বকে ম্যাসেজ করুন।শ্যাম্পু করার মিনিমাম ২০ মিনিট থেকে ৩০ মিনিট আগে এই তেলটি ব্যবহার করবেন।তারপর শ্যাম্পু করে চুল ধুয়ে নিবেন।

প্রাকৃতিক উপায় খুশকি দূর করার চেষ্টা করতে পারেন।এতে যেমন চুলের স্বাস্থ্য ভালো থাকবে তেমনি কোন প্রকার পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া ছাড়াই দূর হবে খুশকি।আশা করি মেয়েদের চুলের খুশকি দূর করার ঘরোয়া উপায় সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে পেরেছেন।

চুলের খুশকি দূর করার শ্যাম্পু

চুলের অন্যতম শত্রু হলো খুশকি।এটি সাধারণ সমস্যা মনে হলেও অনেকটা ভোগান্তির কারণ হতে পারে। যাদের মাথায় অত্যাধিক পরিমাণে খুশকি থাকে। তাদের জন্য নিম্নলিখিত যে সকল শ্যাম্পুর নাম উল্লেখ করা হবে সেই শ্যাম্পু গুলো সবগুলো এন্ট্রি ড্যানড্রাফট বা খুশকি দূর করার শ্যাম্পু।

  • Select plus.
  • Alpecin Dandruff killer Shampoo.
  • BEAUA Medicated Scalp care Shampoo.
  • Clear Shampoo Men Cool Sport Menthol Anti Dandruff.
  • Ketoconazole Shampoo.
উপরে উল্লিখিত যে সকল শ্যাম্পুর নাম দেওয়া হয়েছে আপনার পছন্দমতো সেই শ্যাম্পু ব্যবহার করতে পারেন। কেননা উপরে উল্লেখিত খুশকি দূর করার শ্যাম্পু সবগুলি উন্নত মানের এবং ব্র্যান্ডের পণ্য।

চুলের খুশকি দূর করতে নিম পাতার ব্যবহার

আজ আমরা আমাদের অতি পরিচিত নিম পাতার ব্যবহারের মাধ্যমে কিভাবে খুশকি দূর করব তা নিয়ে আলোচনা করব। পাতাখালি চুলের খুশকি দূর করতেই নয়,খুশকির পাশাপাশি খুশকি দ্বারা সংঘটিত অন্যান্য সমস্যা সমাধান করতে পারে নিম পাতা। নিমপাতা দিয়ে Dandruff বা চুলের খুশকি দূর করার ঘরোয়া উপায় সম্পর্কে আলোচনা করা হলো।

নিমের পাতার টক দই ও মেথি পেস্ট

নিমের পাতার মত মেথিতেও এন্ট্রি ব্যাকটেরিয়াল আর এন্টিফাঙ্গাল উপাদান যা খুশি তাড়ানোর পাশাপাশি মাথা ঠাণ্ডা ও রাখে।নিমের পাতার সঙ্গে মেতে দুই টেবিল চামচ টক দই ২ চামচ একসঙ্গে মিক্স করতে হবে।চুলের তেল দিয়ে তাতে এই পেস্ট লাগিয়ে এক ঘন্টা অপেক্ষা করুন তারপর চুলের শ্যাম্পু লাগিয়ে ধুয়ে ফেলুন।

নিমের পাতার হেয়ার প্যাক

খুশকির জন্য নিমের পাতার হেয়ার প্যাক একটি মহা ওষুধ।৩০ থেকে ৪০টি নিমের পাতা নিন। তার সাথে এক লিটার পানি এবং মধু এক টেবিল চামচ। প্রথমে পানিটি ভালোমতো ফুটিয়ে নিন এরপর এই পানিতে সারারাত নিমের পাতা ভিজিয়ে রাখুন।

পরের দিন সেই মিমের পাতাগুলো ভালোমতো ব্লান্ড করে নিয়ে সাথে মধু মিশিয়ে পেস্ট করুন। তারপর ২৫ থেকে ৩০ মিনিট চুলে দিয়ে রাখুন। তারপর স্বাভাবিকভাবে শ্যাম্পু দিয়ে চুল ধুয়ে ফেলুন।

নারিকেল তেল ও নিম পাতার থেরাপি

নারিকেল তেল হালকা গরম করুন আর এতে নিমের তেল মিশিয়ে রাখুন। তারপর মাথার ত্বকে চুলের গোড়ায় গোড়ায় তেল মেসেজ করুন। পরের দিন সকালে চুলে শ্যাম্পু করে ফেলুন। এতে আপনার চুলের স্বাস্থ্য আর চুলের গুণগত মান দুটোই ভালো থাকবে।

লেখক এর মন্তব্য

নিয়মিত চুল পরিষ্কার রাখলে মাথার ত্বকে ঘাম জমে না।এবং ফাংগাল ইনফেকশন থেকে রেহাই পাওয়া যাবে।আশা করি সবাই Dandruff বা চুলের খুশকি দূর করার ঘরোয়া উপায় সম্পর্কে জানতে পেরেছেন। নিয়ম গুলো নিয়মিত মানবেন ইনশাল্লাহ চুলে আর খুশকি হবে না।

এই আর্টিকেলটি যদি ভালো লেগে থাকে অবশ্যই আপনার বন্ধুদের সাথে শেয়ার করবেন যাতে তারা উপকৃত হয়। আরো কিছু জানার থাকলে অবশ্যই কমেন্ট বক্সে জানাবেন। এতক্ষণ মনোযোগ সহকারে আর্টিকেলটি পড়ার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

আয়াত টিপসের নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url