বুকের কফ বের করার সহজ উপায়
নাক ডাকা বন্ধ করার উপায় জানুন
আমরা ছোট বড় সবাই একটি কমন সমস্যায় ভুগি। তা হলো বুকে কফ জমে থাকা। বুকে কফ জমে
থাকার কারণে আমাদের নানান সমস্যা দেখা দেয়। তাই এই সমস্যা থেকে রেহাই পাওয়ার
জন্য আজকের আর্টিকেলে।
বুকে কফ জমে থাকার লক্ষণ, বুকের কফ বের করার উপায়, বাচ্চাদের বুকের কফ বের করার
উপায় ও কফ সম্বন্ধিত এমন আরো অনেক প্রশ্নের উত্তর নিয়ে প্রকাশ করা হয়েছে।
আপনার যদি এই সমস্যা থাকে তাহলে আজকের আর্টিকেলটি আপনার জন্য। বুকের কফ বের করার
উপায় সম্পর্কে জানতে অবশ্যই সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন।
সূচিপত্রঃ বুকের কফ বের করার সহজ উপায়
ভূমিকা
বুকে কফ জমার প্রধান কারণ হতে পারে অপরিষ্কার জীবন যাপন। আমরা দৈনন্দিন কাজে
বিভিন্ন জায়গায় গিয়ে থাকি এতে করে রাস্তায় থাকা ধুলাবালি আমাদের নাক দিয়ে
প্রবেশ করে ফুসফুসে সংক্রমণ সৃষ্টি করে। ফুসফুসের এই সংক্রমণ সৃষ্টি করার কারণে
আমাদের বুকে কিংবা গলায় কফ জমে থাকে। তাছাড়া এটি ধূমপান, এলার্জি বা ঠান্ডা
জাতীয় সমস্যার কারণেও হতে পারে।
আরো পড়ুনঃ পেটে গ্যাসের সমস্যা হলে করণীয়
তাই আপনার কোন সমস্যার কারণে বুকে কফ জমাট বেঁধেছে এবং বুকের কফ বের করার
উপায়,বাচ্চাদের বুকের কফ বের করার উপায়,বুকে কফ জমে থাকার লক্ষণ জানাতে আজকের এই
পোস্ট। আশা করি সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ার পর আপনার ভালো লাগবে এবং বুকে কফ জমার
মত সমস্যা থেকে রেহাই পাবেন।
বুকে কফ জমে থাকার লক্ষণ
আমাদের বুকে কফ জমে আছে কিনা তা আমরা কিভাবে বুঝব। বুকে কফ জমে থাকার লক্ষণ
রয়েছে। এই লক্ষণ বা উপসর্গগুলো যদি আপনার মধ্যে থেকে থাকে তাহলে বুঝতে হবে আপনার
বুকে কফ জমে রয়েছে। চলুন তাহলে বুকে কফ জমে থাকার লক্ষণ সম্পর্কে জানা যাক।
বুকে কফ জমার প্রথম লক্ষণ হতে পারে কাশির সঙ্গে কফ বের হওয়া। প্রথমত আপনার কাশি
হতে পারে। কাশির সঙ্গে দুর্গন্ধযুক্ত কফ বের হতে পারে। এতে করে বুঝতে হবে আপনার
ফুসফুসে জীবাণু সংক্রমণ করেছে। এই জীবাণু সংক্রমণ করার কারণে আপনার বুকে কফ জমাট
বেঁধেছে। মাঝে মাঝে কফের সাথে রক্ত দেখা যেতে পারে।
আরো পড়ুনঃ মুখে ব্রণ হওয়ার কারণ সম্পর্কে
বুকে কফ জমে থাকার কারণে আপনার খাওয়া-দাওয়ায় অরুচি হতে পারে। তাছাড়া আপনার
যদি অ্যালার্জি সমস্যা থাকে তাহলে আপনার শ্বাস নিতে কষ্ট হতে পারে। অনেক সময়
যাদের অ্যালার্জি থাকে তাদের বুকে কফ জমাট বেঁধে যায়। আমাদের অনেকেরই
শ্বাসকষ্টের সমস্যা রয়েছে। শ্বাসকষ্টের সমস্যা মূলত ঠান্ডা জনিত কারণে হয়ে
থাকে।
আপনার যদি অনেকদিন যাবত ঠান্ডা লেগে থাকে তাহলে আপনার বুকে কফ জমে যেতে পারে। কফ
জমে থাকার কারণে ঘন ঘন কাশি হতে পারে এবং কাশি দেওয়ার সময় বুকে হালকা ব্যথা
অনুভূত হতে পারে।
উপরোক্ত এই উপসর্গগুলো যদি আপনার মধ্যে থাকে তাহলে অবশ্যই সঠিক চিকিৎসার মাধ্যমে
বুকের কফ পরিষ্কার করতে হবে। নয়তো দীর্ঘদিন যাবত কফ জমে থাকার কারণে আপনার
ফুসফুসে বিভিন্ন ব্যাকটেরিয়া আক্রমণ করতে পারে। চলুন তা হলে বুকের কফ বের করার
সহজ উপায় সম্পর্কে জানা যাক।
বুকের কফ বের করার উপায়
বুকে কফ জমার ফলে শ্বাসকষ্ট সমস্যা হয়।আমাদের সুস্থ ও স্বাভাবিক শ্বাস-প্রশ্বাস
এর প্রক্রিয়া স্বাভাবিক রাখার জন্য ফুসফুস ভালো রাখা অতি জরুরী।তাই বুকে কফ জমার
ফলে ফুসফুসে কোন ধরনের সংক্রমণ দেখা দিলে অবহেলা করার মতো কোনো সুযোগ নেই।কারণ
একটু অবহেলার কারণে ঘটে যেতে পারে মারাত্মক কোন বিপদ। বুকে কফ জমার ফলে বিভিন্ন
ভাইরাস জনিত কারণে ফুসফুসে সমস্যা হতে পারে।নিজেকে সুস্থ রাখতে চলুন জেনে নেওয়া
যাক বুকের কফ বের করার উপায়।
লবণ পানিঃ এক গ্লাস কুসুম গরম পানির মধ্যে আধা চামচ লবণ নিয়ে
ভালোমতো মিশাতে হবে। লবণ এবং পানি ভালোমতো মিশ্রিত হওয়ার পরে মুখের ভিতরে পানি
নিয়ে গড়গড় করতে হবে অথবা গার্গল করতে হবে। মুখের ভিতরে পানি নিয়ে কমপক্ষে ৩০
সেকেন্ড রাখতে হবে।এতে আপনার গলার কিছুটা অস্বস্তি কমে যাবে, কাশি কমে হবে এবং
বুকের কফ দূর হয়ে যাবে।
কাঁচা হলুদঃ বুকের মধ্যে জমে থাকা কফ দূর করার সবথেকে সহজ উপায়
হচ্ছে কাঁচা হলুদ।হালকা কুসুম গরম পানিতে হলুদের রস ভালোমতো মিশিয়ে গলায় গড়গড়
করতে পারেন। কাঁচা হলদে থাকা কার্কিউমিন নামক একটি সক্রিয় যোগ যা আমাদের গলার
মধ্যে হয়ে থাকা কফ বের করতে সাহায্য করে।শুধু তাই নয় কাঁচা হলুদের থাকা
এন্টিব্যাকটেরিয়াল ও এন্টিভাইরাস বৈশিষ্ট্য যা আমাদের সর্দি-কাশিও দূর করে দেয়।
গরম পানির ভাবঃ বুকের মধ্যে জমে থাকা কফ বের করতে পারে গরম পানির ভাব
নিলে। একটি পাতিলের মধ্যে গরম পানি নিয়ে মাথার উপরে চাঁদর দিয়ে চাদরের মাঝখান
দিয়ে গরম পানির ভাব নিতে থাকেন। চাদরটা অবশ্যই আপনার মুখের চারপাশে আবদ্ধ হয়ে
থাকবে যাতে গরম পানির ভাবটা সরাসরি আপনার নাকের মধ্যে ও মুখের মধ্যে দিয়ে প্রবেশ
করতে পারে।
গরম তরল খাবারঃ গরম তরল খাবার খাওয়ার ফলে বুকের মধ্যে থাকা কফ
গলিয়ে দিতে সাহায্য করে।বুকে কফ জমা থাকলে প্রচুর পরিমাণে গরম তরল খাবার খেতে
হবে।যেমন স্যুপ, গরম পানি, গরম চা ইত্যাদি আরো গরম তরল খাবার খেতে পারেন।
মধুঃ বিশেষজ্ঞদের মতে বুকে জমে থাকা কফ ও কাশি দূর করার জন্য মধু খুব
কার্যকরী একটি উপাদান। বুকের মধ্যে জমে থাকা কফ বের করার জন্য হালকা গরম পানির
সঙ্গে মধু মিশিয়ে পান করুন।দেখবেন আস্তে আস্তে আপনার কাশির সঙ্গে বুকের মধ্যে
জমে থাকা কফ বের হয়ে যাচ্ছে।
ইউক্যালিপটাসের তেলঃ ইউক্যালিপটাস তেল বুকে জমে থাকা কফ দূর করতে খুব
সাহায্য করে।যখন আপনার বুকের মধ্যে অতিরিক্ত কফ জমে যাবে তখন এই তেলটি সরাসরি
আপনার বুকের মাঝখানে মালিশ করতে পারেন। এবং কয়েক ফোটা তেল আপনার নাকের মধ্যে
দিয়ে রাখতে পারেন এতে আপনি উপকৃত হবেন।
এছাড়াও আরো কিছু খাবার রয়েছে যেগুলো আপনার খাদ্য তালিকায় রাখলে আপনার বুকে
জমানো থাকা কফ দূর হয়ে যাবে।যেমন আদা , রসুন, লেবু ও ঝাল মরিচ।আশা করি সবাই
বুকের কফ বের করার উপায় সম্পর্কে জানতে পেরেছেন।
শুষ্ক কফ দূর করার উপায়
শুষ্ক কফ বুকে জমে থাকলে খুবই বিরক্ত করে একটি সমস্যার মুখে পড়তে হয়।বুকের
মধ্যে শুষ্ক কফ জমে থাকলে শ্বাসকষ্টের সমস্যা অনেকটাই বেড়ে যায় তাহলে চলুন জেনে
নেওয়া যাক শুষ্ক কফ বের করার উপায়
আরো পড়ুনঃ Walnut বা আখরোট খাওয়ার উপকারিতা
একটি ছোট পাতিলের মধ্যে এক থেকে দুই গ্লাস পরিমাণে পানি নিন এবং সেই পানির মধ্যে
এক টুকরো আদা নিন।এবার আদা সহ পানিটি ভালোমতো ফুটিয়ে নিন।ভালোভাবে আদা সহ পানি
ফুটানো হয়ে গেলে। পানিটা কিছুক্ষণের জন্য রেখে দিন যাতে অতিরিক্ত গরম না
থাকে।তাপমাত্রা যখন কুসুম গরম পানির মত হবে তখন আদাটি তুলে ফেলুন।
এইবার আধা ছাড়া কুসুম গরম পানি টি পান করুন। এভাবে দিনে ১ থেকে ২ বার পান করার
ফলে আপনার বুকের মধ্যে জমে থাকা শুষ্ক কফ দূর হয়ে যাবে। এছাড়াও আপনি চাইলে এক
টুকরো আদা ভালো মতো ধুয়ে মুখের ভিতর নিয়ে রাখতে পারেন। এতে আপনার শুষ্ক কফ জমে
থাকার ফলে যে কাশি আসে সেই কাশিটা আর আসবে না।
বাচ্চাদের বুকের কফ বের করার উপায়
বর্তমানে ছোট বড় সবারই বুকে কফ জমে থাকে।তবে বাচ্চাদের বুকে কফ জমার ফলে তবে
তারা ঠিকঠাক মত নিশ্বাস নিতে পারেন, নাক বন্ধ হয়ে থাকে যার কারণে সারাদিন
কান্নাকাটি করে।অনেক অভিভাবক রয়েছে যারা শিশুদের জ্বর অথবা সর্দি কাশি হলে গোসল
করতে চান না।এটি একেবারেই ঠিক নয় প্রতিদিন কুসুম গরম পানিতে শিশুকে গোসল করাতে
হবে।এতে শিশুর বুকের মধ্যে অতিরিক্ত কফ জমে না। বাচ্চাদের বুকের কফ বের করার
উপায় সম্পর্কে জানুন
- বাচ্চাদের বুকে কফ জমে থাকলে তাদেরকে গরম তরল খাবার খাওয়াবেন যেমন টমেটো এবং রসুনের স্যুপ খাওয়াতে পারেন। এই স্যুপ খাওয়ানোর ফলে বাচ্চাদের বুকে কফ গলিয়ে বের করতে সাহায্য করে এবং শিশুদের আরাম দেয়।
- বাচ্চাদের ঠান্ডা জনিত কোন সমস্যা থাকার ফলে যদি নাক বন্ধ হয়ে যায় তাহলে গরম পানি দিয়ে নাক ভালোমতো পরিষ্কার করে দিতে হবে। এক থেকে দুইবার গরম পানির ভাব নিতে হবে।
- বাচ্চাদের শরীরকে সবসময় উষ্ণ রাখার চেষ্টা করতে হবে।এবং পর্যাপ্ত পরিমাণে বিশ্রামে রাখতে হবে।
- এক বছরের বেশি বয়সী শিশুদেরকে গরম স্যুপ খাওয়াতে হবে এতে বাচ্চাদের বুকের কফ বের হতে সাহায্য করে।
- এক বছরের বেশি বয়সী শিশুদেরকে কুসুম গরম পানিতে লেবুর রস এবং এক চামচ মধু মিশিয়ে খাওয়াতে হবে। কারণ মধু বুকে জমানো থাকা কফের ব্যাকটেরিয়াকে ধ্বংস করতে সাহায্য করে।
- এক বছর বয়সের কম হলে মায়ের বুকের দুধ এবং তরল জাতীয় খাবার খাওয়াতে হবে।
- দুই থেকে তিন বছরের শিশুদেরকে এক গ্লাস কমলালেবুর রস পান করাতে হবে।
- যদি আপনার শিশু দুধ খাওয়ার পাশাপাশি ভাত খেতে পারে প্রতিদিন সকালে খালি পেটে দুই কোয়া রসুন চিবিয়ে খাওয়াতে পারে এতে আপনার বাচ্চার বুকের কফ হতে জলদি বের হয়ে যাবে।
- তুলসী পাতার রসের সঙ্গে মধু মিশিয়ে খাওয়াতে পারেন বাচ্চাদের কাশির মাত্রা কমে যায় এবং বুকের কফ বের হয়ে যায়।
- আপনার শিশু যদি বুকে কফ জমার কারণে শ্বাস নিতে কষ্ট হয় তাহলে আধা চামচ জিরা এবং দুই কোয়া রসুন সরিষার তেলের সাথে মিশ্রিত করে হালকা গরম করে বুকে এবং পিঠে মালিশ করে দিন। দেখবেন তার শ্বাসকষ্ট সমস্যা দূর হয়ে গেছে এবং বুকে জমানো থাকা কফ বলে আস্তে আস্তে বের হয়ে যাবে।
- গলায় অথবা বুকে অতিরিক্ত কফ জমে থাকলে এক গ্লাস কুসুম গরম পানির সঙ্গে লবণ মিশিয়ে গড়গড় করতে বলবেন।
উপরে উল্লেখিত বিষয়গুলো অনেক নবজাতক শিশুদের ক্ষেত্রেই করা সমস্যা হতে পারে।
নবজাতক শিশুদের জন্য পর্যাপ্ত পরিমাণে বিশ্রামে রাখতে হবে এবং মায়ের বুকের দুধ
খাওয়াতে হবে। বুকে পিঠে সরিষার তেল, রসুন গরম করে মালিশ করলে উপকৃত হবে।
বিভিন্ন কফের রং এবং রোগের লক্ষণ
চিকিৎসকদের মতে আমাদের বুকের মধ্যে জমে থাকা কফের রং অনুযায়ী অনেক ধরনের রোগের
লক্ষণ বোঝা যায়।সর্দি কাশি জনিত অসুস্থতা হওয়ার ফলে বুকের মধ্যে জমে থাকা কফ
কাশির মাধ্যমে বের হয়ে যায়। এক এক মানুষের এক এক ধরনের কফের রঙ হয়ে থাকে।
তাহলে চলুন জেনে নেওয়া যাক বিভিন্ন কফের রং এবং রোগের লক্ষণ সম্পর্কে।
বাদামি কালার কফ
যেসব মানুষের বাদামি কালার রংয়ের কফ মুখ থেকে বের হয় তারা অতিরিক্ত ধূমপান করে।
অতিরিক্ত ধূমপানের ফলে বুকের মধ্যে কফ জমে এবং কাশির সাথে যে কফটি বের হয় তার রং
বাদামি কালার হয়।
সাদা কালার কফ
আমাদের খাবারের সাথে পানি, প্রোটিন, এন্টিবডি এবং কিছু দ্রবণীয় লবণ প্রবেশ করে
যার ফলে আমাদের বুকের মধ্যে সাদা রংয়ের কিছু কফ তৈরি হয়। সাদা রংয়ের কম বুকের
মধ্যে জমা বাঁধে সাধারণত ভাইরাস ও এলার্জির কারণে।
হলুদ কালার কফ
সাইনাসের সমস্যা বাড়লে আমাদের বুকের মধ্যে কফ জমা হয় এবং সেই কফের রং হলুদ
কালার হয়। এছাড়া বিশেষ করে ব্যাকটেরিয়া সংক্রমণ কোন কিছু হলে আমাদের বুকের
মধ্যে কফের রং হলুদ হয়।এছাড়া ব্যাকটেরিয়াল নিউমোনিয়া,নিউমোকোনিওসিস,ফুসফুসের
পুঁজ হলে ইত্যাদি কারণে আমাদের কাশির সাথে হলুদ রঙের কফ বের হয়।
কালো কালার কফ
যদি আপনার কাছে সঙ্গে কালো রঙের কবে বের হয় তাহলে বুঝতে হবে আপনি ধুলাবালিতে
অথবা দূষিত পরিবেশে বসবাস করছেন। অতিরিক্ত ধুলাবালি নাকের মধ্যে দিয়ে, মুখের
মধ্যে দিয়ে প্রবেশ করার ফলে আমাদের বুকে কালো রঙের কফ জমা বাঁধে।
আশা করি কফের রঙ দেখে রোগ সম্পর্কে জানতে পেরেছেন।বুকের মধ্যে কফ জমা থাকলে
হেলামি করা যাবে না এতে হিতে বিপরীত হতে পারে অবশ্যই চিকিৎসকের পরামর্শ নিতে হবে।
শেষ কথা
প্রিয় বন্ধুগণ এতক্ষণে হয়তো আপনারা জানতে পেরেছেন বুকের কফ বের করার উপায় এবং
বুকে কফ জমে থাকার লক্ষণ সম্পর্কে। আর্টিকেলটি পরে যদি আপনার উপকৃত হয়ে থাকেন
তাহলে অবশ্যই আমার বন্ধুদের সাথে শেয়ার করবেন যাতে তারা উপকৃত হয়। এতক্ষণ
আর্টিকেলটি মনোযোগ সহকারে পড়ার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ।
আয়াত টিপসের নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url